যশোরে বিএনপি কর্তৃক আয়োজিত এই মিলনমেলায় বিগত ১৬ বছর ধরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে নির্যাতিত, হামলা, মামলা ও জেল জুলুমের শিকার বিএনপি ও অন্যান্য বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করেছেন। এই মিলনমেলার মূল উদ্দেশ্য ছিল নির্যাতিত নেতাকর্মীদের একত্রিত করা এবং আগামী দিনে একযোগে কাজ করার জন্য অনুপ্রাণিত করা।
ঐক্য প্রদর্শন: এই মিলনমেলা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঐক্য প্রদর্শনের একটি উদাহরণ।
- নির্যাতিতদের স্বীকৃতি: নির্যাতিত নেতাকর্মীদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ এবং তাদের অভিজ্ঞতাগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়া।
- আগামীর জন্য প্রস্তুতি: আগামী দিনে রাজনৈতিক সংগ্রামের জন্য নেতাকর্মীদের একত্রিত করা এবং তাদেরকে অনুপ্রাণিত করা।
- জনমত গঠন: জনগণের মধ্যে সরকারের নিপীড়নের বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করা।রাজনৈতিক পরিস্থিতি: এই মিলনমেলা দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কিছুটা উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে।
- বিরোধী দলের শক্তি: বিরোধী দলগুলোর মধ্যে ঐক্যবদ্ধতা বাড়িয়ে তাদের শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে।
- সরকারের জন্য চাপ: সরকারের উপর নির্যাতিতদের বিচারের জন্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
নির্যাতনের বিরোধিতা: আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের উপর যে নির্যাতন চালানো হয়েছে, তার তীব্র প্রতিবাদ।
- ঐক্যবদ্ধতা: বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে একত্রিত হয়ে কাজ করার আহ্বান।
- গণতন্ত্রের পুনঃপ্রতিষ্ঠা: গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়ার প্রতিজ্ঞা।নির্যাতনের বিরোধিতা: আমাদের সকলকে নির্যাতনের বিরোধিতা করতে হবে।
- মানবাধিকার: মানবাধিকার রক্ষার জন্য কাজ করতে হবে।
- গণতন্ত্র: গণতন্ত্রকে সুরক্ষিত করতে হবে।
- ঐক্যবদ্ধতা: সমস্যা মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।