পাঠ্যপুস্তক বিতরণে বিলম্বের বিষয়টি শিক্ষার্থীদের জন্য হতাশাজনক হলেও এটি মূলত মুদ্রণজনিত সমস্যার কারণে হয়েছে। যশোরসহ অন্যান্য অঞ্চলে এই বছরের বই উৎসব ম্লান হয়ে গেছে, কারণ মোট চাহিদার তুলনায় মাত্র ৮.৯ শতাংশ বই সরবরাহ করা সম্ভব হয়েছে। যশোর জেলার ১,৮৭৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চাহিদা ছিল ৬১ লাখ বই, যেখানে প্রাপ্তি ছিল মাত্র ৫ লাখ ৪৫ হাজার বই।
তবে শিক্ষার্থীদের মনোবল ধরে রাখতে এবং দ্রুত বই সরবরাহ নিশ্চিত করতে শিক্ষা বিভাগ কাজ করছে। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে এই ঘাটতি পূরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, প্রথম দিনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে উল্লাস ও আনন্দঘন পরিবেশ বজায় ছিল, যা প্রমাণ করে শিক্ষার্থীদের উচ্ছ্বাস। শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বই পেলেই দ্রুত বিতরণ করা হবে।