যশোরের মণিরামপুর উপজেলার হরিহরনগর ইউনিয়নের পূর্বপাড়ার মেহেদী হাসান ও তার স্ত্রী স্বর্ণা আক্তারের বিরুদ্ধে মালয়েশিয়ায় চাকরি দেওয়ার কথা বলে প্রতারণার মাধ্যমে ২০ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ স্থানীয় ভুক্তভোগীরা তাদের বাড়ির সামনে জড়ো হয়ে টাকা ফেরতের দাবি জানাচ্ছেন।
ভুক্তভোগী শামীম হোসেন এ বিষয়ে মণিরামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগে বলা হয়, মালয়েশিয়া প্রবাসী মেহেদী হাসানের সঙ্গে ভোজগাতী ইউনিয়নের জামজামি গ্রামের জামাল হোসেনের পরিচয়ের সূত্র ধরে বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। সেই সুবাদে ২০২২/২৩ সালের দিকে জামাল হোসেন তার ছেলে শামীম হোসেন ও খালাতো ভাই শাহিনুর রহমানকে মালয়েশিয়া পাঠাতে যোগাযোগ করেন মেহেদীর সঙ্গে।
মেহেদী হাসান দেশে ফিরে এসে প্রতিজনের জন্য ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে ভিসা দেয়ার মৌখিক চুক্তি করেন। এরপর শামীম হোসেন প্রথম দফায় তাকে ৫০ হাজার টাকা এবং পরে তার স্ত্রী স্বর্ণা আক্তার মণির ব্যাংক অ্যাকাউন্টে দুই দফায় আরও ২ লাখ টাকা পাঠান। একইভাবে রাকিব নামে তার ভাইপোসহ মোট ৬ জনের কাছ থেকে প্রায় ২০ লাখ টাকা আদায় করেন মেহেদী।
ভিসা বা কোনো কাজের ব্যবস্থা না করে একপর্যায়ে মেহেদী হাসান আবার মালয়েশিয়া পালিয়ে যান। টাকা ফেরত চাইতে গেলে তার স্ত্রী স্বর্ণা ঘুরাতে থাকেন এবং পরবর্তীতে হুমকি-ধমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করেন শামীম হোসেন।
ঘটনার তদন্ত ও অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
আপনার চাহিদা অনুযায়ী এই প্রতিবেদনটি আরও সংক্ষিপ্ত বা সংবাদপত্র উপযোগী স্টাইলে সাজিয়ে দিতে পারি। আপনি চাইলে হেডলাইন বা স