রিজার্ভ আবারো ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল!

আরো পড়ুন

দুই সপ্তাহের ব্যবধানে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারো ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। আইএমএফ-এর হিসাব পদ্ধতি (বিপিএম৬) অনুযায়ী, বর্তমানে রিজার্ভের পরিমাণ ২০.১৯ বিলিয়ন ডলার।

বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের সাপ্তাহিক নির্বাচিত অর্থনৈতিক সূচক থেকে এ তথ্য জানা গেছে। গ্রস রিজার্ভ এর পরিমাণ ২৫.৩২ বিলিয়ন ডলার।

জানুয়ারির শেষে রিজার্ভ ছিল ২১ বিলিয়ন ডলারের বেশি। ফেব্রুয়ারির শুরুতে তা নেমে ১৯.৯৪ বিলিয়ন ডলারে। আগের সপ্তাহে রিজার্ভ ছিল ১৯.৯৩ বিলিয়ন ডলার। মাসের তৃতীয় সপ্তাহে ১৬.১০ কোটি ডলার যোগ হয়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।

রিজার্ভ বৃদ্ধির কারণ:

প্রবাসী আয় বৃদ্ধি: করোনার পর প্রবাসীদের দেশে ফেরার সময় সঞ্চিত অর্থ নিয়ে আসা এবং বিদেশে থেকে স্বজনদের কাছে অর্থ পাঠানো বৃদ্ধি পেয়েছে।

হুন্ডি লেনদেন বন্ধ: করোনার সময় হুন্ডি লেনদেন বন্ধ থাকায় রিজার্ভ বৃদ্ধি পেয়েছিল।

আমদানি কমে যাওয়া: করোনার সময় আমদানি কমে যাওয়ায় রিজার্ভ বৃদ্ধি পেয়েছিল।

রিজার্ভ হ্রাসের কারণ:

আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি: করোনার পর অর্থনীতি পুনরুদ্ধার হওয়ায় আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে।

মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি: বিশ্ববাজারে জ্বালানি ও অন্যান্য পণ্যের দাম বৃদ্ধি রিজার্ভের উপর চাপ সৃষ্টি করেছে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে এবং রিজার্ভের উপর চাপ সৃষ্টি করেছে।

আমদানি ব্যয় মেটানো: রিজার্ভ আমদানি ব্যয় মেটাতে ব্যবহৃত হয়।

বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন: রিজার্ভ বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে ব্যবহৃত হয়।

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা: রিজার্ভ দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

জাগো/আর‌এইচ‌এম 

 

রিজার্ভের ওঠানামা অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। রিজার্ভ বৃদ্ধি অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক, এবং রিজার্ভ হ্রাস অর্থনীতির জন্য নেতিবাচক। সরকার রিজার্ভ বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ

 

 

 

 

Gemini may display inaccurate info, including about peop

আরো পড়ুন

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

সর্বশেষ