জেলা ফার্মাসিউটিক্যালস রিপ্রেজেন্টেটিভ অ্যাসোসিয়েশনের (ফারিয়া) মেহেদী হাসান মাসুদকে সভাপতি ও বিজোর আহম্মেদ সাগরকে সাধারণ সম্পাদক করে ১৫ সদস্য বিশিষ্ট যে কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে তার ভিত্তি নেই বলে অভিযোগ উঠেছে।
ওই কমিটির উপদেষ্টা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলনও সংগঠনের কোন কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত নন বলে জেলা আওয়ামী লীগের এক বৃবিতিতে জানিয়েছেন।
ফার্মাসিটিক্যালস এক্সিকিউটিভ ফোরামের সভাপতি মহিদুল ইসলাম জানান, যশোর জেলা ফারিয়ার নামে কমিটির নাম শোনা যাচ্ছে। সেটা ভিত্তিহীন, ভূয়া কমিটি। ওই কমিটিতে শহিদুল ইসলাম মিলনকে তারা উপদেষ্টা বানিয়েছিলেন।
এক বৃবিতিতে শহিদুল ইসলাম মিলন জানিয়েছেন, ওই সংগঠন সর্ম্পকে তিনি অবগত নন। তার নাম ব্যবহার করা হয়েছে তিনি জানেন না। তাছাড়াও উপদেষ্টা পরিষদে ঔষধ কোম্পানির প্রতিনিধি ছাড়া কেউ থাকতে পারবেন বলে জানিয়েছেন।
ফার্মাসিউটিক্যালস সংগঠনের নির্বাচন করার জন্য একটি নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে। ঈদের পরে নির্বাচনটি সম্পন্ন হবে। টিপু সুলতান, ডি এস এম, এস- কেএফ ফার্মা লিঃ কে প্রধান নির্বাচন কমিশনার করা হয়েছে।
কমিটিতে সদস্য করা হয়েছে রফিকুল ইসলাম, সেলস ম্যানেজার হেলথকেয়ার ফার্মা, জাহিদুল ইসলাম, সেলস ম্যানেজার, রেডিয়েন্ট ফার্মা, হুমায়ুন কবির, ডি এস এম, ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড, আবদুর রহিম, ডি এস এম, জিসকা ফার্মা, মনিরুজ্জামান, এ এস এম, রেনেটা লিঃ, কাজী ইফতেখার, সিঃ আর এস ই, বেক্সিমকো ফার্মা, মুজিবুর রহমান, আর এস এম, দি একমি ল্যাব লিঃ, এস এম আবদুস সালাম, ডি এস এম, ফার্মাশিয়া লিঃ, লিয়াকত আলী, এ এস এম, টিম ফার্মা, আতিকুজ্জামান, আর এস এম, ল্যাব এইড ফার্মা, জামাল হোসেন, আর এস এম, ওয়ান ফার্মা লিমিটেড, মমিনুল ইসলাম, আর এস এম, বেহনাম ফার্মা, আক্কাস আলী, আর এস এম, বায়ে ফার্মা লিমিটেড, দেওয়ান আরিফুর রহমান, আর এস এম, স্কয়ার ফার্মা, তালাত মাহমুদ, এ এস এম, ইনসেপ্টা লিঃ, আরিফ হাসান, আর এস এম, জেনারেল ফার্মা লিমিটেড, আজমল হুদা, এ এস এম, নাভানা, দেবব্রত কুমার দাস, এ এস এম, সিলভা ফার্মা, শামসুজ্জামান, আর এস এম, অপসোনিন।
জাগো/আরএইচএম