দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রায় ১০২ জন রোহিঙ্গা জাল জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করে তাদের পরিচয় গোপন করে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে নিবন্ধন করেছেন।
এই ঘটনার মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি) সবচেয়ে বেশি জড়িত, যেখানে ৪৯ টি জাল জন্ম নিবন্ধন ধরা পড়েছে। বাকি জাল নিবন্ধনগুলো রংপুর, বদরগঞ্জ, বাগেরহাট এবং বরিশাল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
এই ঘটনা উন্মোচিত হওয়ার পর, পুলিশ জাল জন্ম নিবন্ধন তৈরির সাথে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করেছে। একই সাথে, রোহিঙ্গাদের জন্য জাল জন্ম নিবন্ধন কীভাবে তৈরি করা হচ্ছে এবং কারা এতে জড়িত তা তদন্ত করছে কর্তৃপক্ষ।
এই ঘটনাটি বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য একটি গুরুতর হুমকি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। কারণ, জাল জন্ম নিবন্ধন ব্যবহার করে রোহিঙ্গারা বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হতে পারে এবং দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে বিঘ্নিত করতে পারে।