ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত:
- আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি: ৬ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা
- প্রাণহানি: ১৬ জন
- ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা: ২০ জেলা
- ক্ষতিগ্রস্ত সম্পদ:
- রাস্তাঘাট
- বেড়িবাঁধ
- ঘরবাড়ি
- সামাজিক প্রতিষ্ঠান
ত্রাণ সহায়তা:
- নগদ টাকা: ৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা
- চাল: ৫ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন
- শুকনা খাবার: ৯ হাজার প্যাকেট
- ঢেউটিন: ২০০ বান্ডিল
- গো-খাদ্য: ২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা
- শিশু খাদ্য: ২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা
প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, “সরকারের সব বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় রেখে দুর্যোগপূর্ণ কার্যক্রম পরিচালনা করেছি। এখন দুর্যোগ পরবর্তী কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছি। ঘূর্ণিঝড়ের পরপরই আমি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা খুলনার কয়রা, ভোলার চরফ্যাশন এবং পটুয়াখালীর কলাপাড়া ও রাঙ্গাবালী পরিদর্শন করেছি এবং ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণ ও জরুরি সেবা পৌঁছানো নিশ্চিত করেছি।”
“গত ৩০ জুন প্রধানমন্ত্রী ঘূর্ণিঝড় রেমাল এলাকা পরিদর্শনের জন্য পটুয়াখালীর কলাপাড়া পরিদর্শন করেন এবং ঘূর্ণিঝড়ে আক্রান্তদের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করেন। সিলেট, সুনামগঞ্জ ও দিনাজপুর জেলায় বন্যার্তদের সাহায্যে ত্রাণ সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে।”
জাগো/আরএইচএম