শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০২৪ সালের শিক্ষার্থী ভর্তি নীতিমালা জারি করেছে। এই নীতিমালা অনুযায়ী, সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোতে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করতে হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আসন বরাদ্দ দেওয়া হবে।
রাজধানীর বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ভর্তি ফি নিতে পারবে ৫ থেকে সর্বোচ্চ ৮ হাজার টাকা। অন্যদিকে সরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তি ফি কেন্দ্রীয়ভাবে নির্ধারণ করবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। তবে সরকারি বিদ্যালয়ে একটি ক্লাসে সর্বোচ্চ ৫৫ জনকে ভর্তি করা যাবে।
প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ৬ বছর বা তার বেশি হতে হবে। ২০২৪ শিক্ষাবর্ষ বিবেচিত হবে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য অনলাইন আবেদন ও লটারির তারিখ নির্ধারণ করবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। বয়সের ঊর্ধ্বসীমা সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় নির্ধারণ করবে। পরবর্তী শ্রেণিগুলোতে ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর বয়স প্রথম শ্রেণি থেকে ধারাবাহিক হিসাব প্রযোজ্য হবে।
নীতিমালার মূল দিকগুলো হলো:
- সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোতে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করতে হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে।
- লটারির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আসন বরাদ্দ দেওয়া হবে।
- রাজধানীর বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো ভর্তি ফি নিতে পারবে ৫ থেকে সর্বোচ্চ ৮ হাজার টাকা।
- সরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তি ফি কেন্দ্রীয়ভাবে নির্ধারণ করবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ।
- সরকারি বিদ্যালয়ে একটি ক্লাসে সর্বোচ্চ ৫৫ জনকে ভর্তি করা যাবে।
- প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ৬ বছর বা তার বেশি হতে হবে।
- ২০২৪ শিক্ষাবর্ষ বিবেচিত হবে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
- শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য অনলাইন আবেদন ও লটারির তারিখ নির্ধারণ করবে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ।
- বয়সের ঊর্ধ্বসীমা সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয় নির্ধারণ করবে।
- পরবর্তী শ্রেণিগুলোতে ভর্তির ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর বয়স প্রথম শ্রেণি থেকে ধারাবাহিক হিসাব প্রযোজ্য হবে।
এই নীতিমালা বাস্তবায়নের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।