আমির হোসেন আমু বলেছেন ,যুবলীগ বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রের ভ্যানগার্ড হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছে। স্বাধীনতাবিরোধী চক্র, পঁচাত্তরের ঘাতকেরা, ২০০৪ সালের ঘাতকেরা বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করতে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র সৃষ্টি করছে যুবলীগের এই কাফেলা সেই ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করতে অতন্দ্রপ্রহরীর মতো কাজ করবে।
শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেছেন, আজ যারা গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলে, তাদের কি গণতন্ত্র? মার্শাল ল গণতন্ত্র। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে কি গণতন্ত্র কায়েম করেছিল জিয়াউর রহমান? যেখানে আইনের শাসন ছিল না। যুবলীগ নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা সতর্ক হন, এখনো ষড়যন্ত্র চলছে। সংগঠনকে শক্তিশালী করতে, রাজনৈতিক আদর্শকে শক্তিশালী করতে হবে। সব ষড়যন্ত্রকারীকে দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে।
জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, বিএনপি-জামায়াত দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সেই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার নির্দেশে যুবলীগ নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
যুবলীগের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, লড়াইকে আরও শাণিত করতে হবে। লড়াইকে আরও তীব্র করতে হবে। আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গণতন্ত্রের পাহারাদার। আমরা শান্তির প্রতিষ্ঠান, আমরা শান্তির পাহারাদার। আমরা এদেশে অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি প্রতিষ্ঠার পাহারাদার।